A History of the Royal Family of England./ইংল্যান্ডের রাজপরিবারের ইতিহাস।

A History of the Royal Family of England./ইংল্যান্ডের রাজপরিবারের ইতিহাস।


A History of the Royal Family of England./ইংল্যান্ডের রাজপরিবারের ইতিহাস।
A History of the Royal Family of England.

Eight empresses of England and the United Kingdom ruled for more than 200 years during the last millennium. Four of these empresses had a total of 17 children, while the remaining four were childless and left no heirs.Today's post is about the famous four empresses.

ইংল্যান্ড এবং যুক্তরাজ্যের আটজন সম্রাজ্ঞী গত সহস্রাব্দে 200 বছরেরও বেশি সময় ধরে রাজত্ব করেছেন। এই সম্রাজ্ঞীর মধ্যে চারজনের মোট 17টি সন্তান ছিল, বাকি চারজন ছিল নিঃসন্তান এবং কোন উত্তরাধিকারী ছিল না। আজকের পোস্টটি বিখ্যাত চার সম্রাজ্ঞীকে নিয়ে।



1. Mary I: (First Empress of England)

2. Elizabeth I (Great Empress)

3. Victoria (the most popular and powerful empress)

8. Elizabeth II (Longest Reigning Empress)


1. মেরি আই: (ইংল্যান্ডের প্রথম সম্রাজ্ঞী)

2. প্রথম এলিজাবেথ (মহান সম্রাজ্ঞী)

3. ভিক্টোরিয়া (সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং শক্তিশালী সম্রাজ্ঞী)

8. দ্বিতীয় এলিজাবেথ (দীর্ঘ সময় ধরে রাজত্ব করা সম্রাজ্ঞী)




1. First Mary:

(First Empress of England)

Reign 1553-1558

She is also referred to as Mary Tudor or Bloody Mary. He is best known for his anti-Protestant persecution.She burned 280 Protestants to death, earning her the derogatory nickname "Bloody Mary" from her Protestant rivals.Following Mary's death, Elizabeth I, her sister's daughter, ascended to the throne.

1. প্রথম মেরি:

(ইংল্যান্ডের প্রথম সম্রাজ্ঞী)

রাজত্ব 1553-1558

তাকে মেরি টিউডর বা ব্লাডি মেরি নামেও ডাকা হয়। তিনি তার প্রোটেস্ট্যান্ট-বিরোধী নিপীড়নের জন্য সবচেয়ে বেশি পরিচিত। তিনি 280 প্রোটেস্ট্যান্টকে পুড়িয়ে হত্যা করেছিলেন, তার প্রোটেস্ট্যান্ট প্রতিদ্বন্দ্বীদের কাছ থেকে তাকে অবমাননাকর ডাকনাম "ব্লাডি মেরি" অর্জন করেছিলেন। মেরির মৃত্যুর পর, তার বোনের মেয়ে প্রথম এলিজাবেথ সিংহাসনে আরোহণ করেন।




2. Elizabeth I:

(Greatest Empress of England)

Reign 1558-1603

Elizabeth I is regarded as one of England's most illustrious rulers. By the time Elizabeth I died in 1603, England had risen to the status of world superpower, and she was dubbed "England's Greatest Empress.

2. প্রথম এলিজাবেথ:

(ইংল্যান্ডের সর্বশ্রেষ্ঠ সম্রাজ্ঞী)

রাজত্ব 1558-1603

প্রথম এলিজাবেথকে ইংল্যান্ডের অন্যতম খ্যাতিমান শাসক হিসেবে গণ্য করা হয়। 1603 সালে প্রথম এলিজাবেথ মারা যাওয়ার সময়, ইংল্যান্ড বিশ্ব পরাশক্তির মর্যাদায় উন্নীত হয়েছিল এবং তাকে "ইংল্যান্ডের সর্বশ্রেষ্ঠ সম্রাজ্ঞী" বলা হয়েছিল।




3. Victoria:

(England's most popular and powerful empress)

Reign 1837-1901, 63 years

During Victoria's reign, the United Kingdom experienced its peak in terms of the Industrial Revolution, economic prosperity, and imperial size. The British Empire became the most powerful empire in the world during Queen Victoria's reign, and it was said that the sun never set on the British Empire.

3. ভিক্টোরিয়া:

(ইংল্যান্ডের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং শক্তিশালী সম্রাজ্ঞী)

রাজত্ব 1837-1901, 63 বছর

ভিক্টোরিয়ার শাসনামলে, যুক্তরাজ্য শিল্প বিপ্লব, অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি এবং সাম্রাজ্যের আকারের ক্ষেত্রে তার শিখর অভিজ্ঞতা লাভ করে। রানী ভিক্টোরিয়ার শাসনামলে ব্রিটিশ সাম্রাজ্য বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী সাম্রাজ্য হয়ে ওঠে এবং বলা হয় যে ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে কখনো সূর্য অস্ত যায় না।




8. Elizabeth II

(England's longest reigning empress)

Reign period 1952-2022, 70 years

Elizabeth II is the world's second longest reigning monarch and the first in English history. He ruled the throne for a total of 70 years and 214 days and died at the age of 96. Following Elizabeth's death, among her four children, Charles Philip Arthur George (Charles III) ascended to the throne.

Collected

8. দ্বিতীয় এলিজাবেথ

(ইংল্যান্ডের দীর্ঘতম রাজত্বকারী সম্রাজ্ঞী)

রাজত্বকাল 1952-2022, 70 বছর

দ্বিতীয় এলিজাবেথ হলেন বিশ্বের দ্বিতীয় দীর্ঘতম রাজত্বকারী রাজা এবং ইংরেজ ইতিহাসে প্রথম। তিনি মোট 70 বছর 214 দিন সিংহাসনে রাজত্ব করেন এবং 96 বছর বয়সে মারা যান। এলিজাবেথের মৃত্যুর পর, তার চার সন্তানের মধ্যে, চার্লস ফিলিপ আর্থার জর্জ (চার্লস III) সিংহাসনে আরোহণ করেন।



Some surprising facts about Queen Elizabeth II.

Queen Elizabeth II is one of the most discussed female rulers in history. He played an important role in modernizing the British Empire as well as sustaining it with the fast moving world. Queen Elizabeth celebrated her Diamond Jubilee in 2012. Then on 9 September 2015, she became the longest reigning monarch of the British Empire, breaking her grandmother Queen Victoria's record. Today we discuss 11 surprising facts about Queen Elizabeth II.

রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ সম্পর্কে চমকপ্রদ কিছু তথ্য।

ইতিহাসের যে ক'জন নারী শাসককে নিয়ে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হয়েছে, তাদের মধ্যে রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ অন্যতম। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যকে আধুনিকায়নের পাশাপাশি দ্রুতগামী পৃথিবীর সঙ্গে টিকিয়ে রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন তিনি। ২০১২ সালে রানী এলিজাবেথ হীরক জয়ন্তী উদযাপন করেন। অতঃপর ২০১৫ সালের ৯ সেপ্টেম্বর, তিনি তার পিতামহী রানী ভিক্টোরিয়ার রেকর্ড ভেঙ্গে দীর্ঘ সময় ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের শাসক হওয়ার খেতাব অর্জন করেন। আজ রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ সম্পর্কে ১১টি চমকপ্রদ তথ্য নিয়ে আলোচনা করা হলো।



Queen Elizabeth II of England is one of the most powerful people in the world. He has such special powers, which are beyond the imagination of ordinary people. He enjoys some privileges, which are not applicable to the President or Prime Minister of other countries.

ইংল্যান্ডের রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ বিশ্বের অন্যতম ক্ষমতাধর ব্যক্তি। তার কাছে এমন বিশেষ ক্ষমতা রয়েছে, যা সাধারণ মানুষের কল্পনার বাইরে। তিনি এমন কিছু সুবিধা ভোগ করেন, যা অন্য দেশের প্রেসিডেন্ট কিংবা প্রধানমন্ত্রীর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য নয়।



He does not need a driving license to drive. He can even travel to any country in the world without a passport. He always has a private cash machine for money. Another surprising thing is that no one can ever file a case against Rani. He never even has to pay taxes.

গাড়ি চালানোর জন্য তার কোনো ড্রাইভিং লাইসেন্সের প্রয়োজন হয় না। এমনকি পৃথিবীর যেকোনো দেশে পাসপোর্ট ছাড়াই তিনি ভ্রমণ করতে পারেন। অর্থের জন্য তার কাছে সবসময় থাকে প্রাইভেট ক্যাশ মেশিন। আরও একটি বিস্ময়কর বিষয় হলো, রানির বিরুদ্ধে কেউ কখনো মামলা করতে পারবেন না। এমনকি তার কখনো ট্যাক্সও দিতে হয় না।



In addition to the United Kingdom, Queen Elizabeth II is also the "Head of State" of 11 countries in addition to Canada, Australia, and New Zealand. But not only the privileges, she also has some limitations due to being a queen. There are many things that common people can easily do but are forbidden for a queen. Let's take a look at some of the exceptional things about Queen Elizabeth.

যুক্তরাজ্যের পাশাপাশি কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ছাড়াও ১১টি দেশের ‘হেড অব স্টেট’ও রানি দ্বিতীয় এলিজাবেথ। তবে শুধু সুযোগ-সুবিধা নয়, রানি হওয়ার সুবাদে তার কিছু সীমাবদ্ধতাও রয়েছে। এমন অনেক বিষয় রয়েছে, যেগুলো সাধারণ মানুষ অনায়াসে করতে পারলেও রানির ক্ষেত্রে তা নিষিদ্ধ। চলুন, একনজরে জেনে নেওয়া যাক রানি এলিজাবেথের এমন কিছু ব্যতিক্রমী বিষয় সম্পর্কে।



1. Queen Elizabeth is forbidden to walk with her husband in public and in front of the camera, even if they are together inside the palace or outside the camera. One has to walk two steps ahead of the husband in public.

১. প্যালেসের ভেতরে কিংবা ক্যামেরার বাইরে একসঙ্গে থাকলেও জনসম্মুখে ও ক্যামেরার সামনে স্বামীর সঙ্গে রানি এলিজাবেথের হাঁটা নিষেধ। জনসম্মুখে স্বামীর থেকে দুই কদম আগে চলতে হয়।



2. In the case of Queen Elizabeth, it is forbidden to talk while eating at any dinner or party. If he wants to talk, he has to start talking to someone on his right side.

২. রানি এলিজাবেথের ক্ষেত্রে কোনো ডিনার বা পার্টিতে খাওয়ার সময় কথা বলা নিষেধ। যদি তিনি কথা বলতে চান, তাহলে তার ডান পাশের অতিথি কারও সঙ্গে কথা বলা শুরু করতে হবে।



3. A party hosted by the Queen can never have 13 guests. There is no problem if there are more or less than 13 people.

৩. রানির পক্ষ থেকে কোনো পার্টি রাখা হলে সেখানে কখনো ১৩ জন অতিথি থাকতে পারবেন না। ১৩ জনের কম অথবা বেশি হলে সমস্যা নেই।



4. In no way less than a celebrity. But he can never give an autograph. This does not apply to anyone in the royal family, not just him.

৪. একজন সেলিব্রিটির চেয়ে কোনো অংশে কম নন। কিন্তু তিনি কখনো অটোগ্রাফ দিতে পারবেন না। শুধু তিনি নন, রাজপরিবারের কারও ক্ষেত্রেই এটি প্রযোজ্য নয়।



5. Rani never reveals her political ideology. He is not allowed to support or vote for any political party.

৫. রানি কখনো তার রাজনৈতিক মতাদর্শ প্রকাশ করতে পারেন না। কোনো রাজনৈতিক দলকে সাপোর্ট করার কিংবা ভোট দেওয়ার অনুমতি তার নেই।



6. Even though they are members of the royal family, they cannot eat any food they want. Prawns, ginger, onions, tap water are prohibited for members of the royal family including Queen Elizabeth.

৬. রাজপরিবারের সদস্য হলেও তারা চাইলেই পছন্দমতো যেকোনো খাবার খেতে পারেন না। রানি এলিজাবেথসহ রাজপরিবারের সদস্যদের জন্য চিংড়ি, আদা, পেঁয়াজ, ট্যাপের পানি খাওয়া নিষেধ।



7. Another interesting fact is that Rani cannot go anywhere without gloves. This rule of the royal family is mainly for protection from germs.

৭. আরেকটি মজার বিষয় হচ্ছে, হাতমোজা ছাড়া রানি কোথাও যেতে পারেন না। মূলত জীবাণু থেকে সুরক্ষার জন্যই রাজপরিবারের এই নিয়ম।



What is the name of the King of England?

Henry I (1068 – 1 December 1135), also known as Henry Beauclerc, was King of England from 1100 until his death. Digvijayi was William's fourth child. Studied Latin and liberal arts/liberal arts.

ইংল্যান্ড রাজা নাম কি?

প্রথম হেনরি (১০৬৮ – ১ ডিসেম্বের ১১৩৫), হেনরি বিউকলার্ক নামেও পরিচিত, ১১০০ থেকে মৃত্যুকাল অবধি ইংলন্ডের রাজা ছিলেন। দিগ্বিজয়ী উইলিয়ামের চতুর্থ সন্তান ছিলেন। লাতিন এবং উদার শিল্প/লিবারাল আর্টস নিয়ে পড়াশুনা করেন।




What is the size of England?

The United Kingdom consists of Northern Ireland and Great Britain. Its capital is London. The area of ​​the country is 2,44,110 square kilometers. The UK has a total land border of 443 km and a coastline of 12,429 km.

ইংল্যান্ড এর আয়তন কত.

উত্তর আয়ারল্যান্ড এবং গ্রেট ব্রিটেন নিয়ে গঠিত যুক্তরাজ্য। এর রাজধানী লন্ডন। দেশটির আয়তন ২,৪৪,১১০ বর্গকিলোমিটার। যুক্তরাজ্যের মোট স্থল সীমানা ৪৪৩ কিলোমিটার এবং উপকূল রেখা ১২,৪২৯ কিলোমিটার।




How many years did the British rule?

The history of the British Empire refers to the period of British rule in the Indian subcontinent from 1858 AD to 1947 AD. This regime was introduced in 1858 when the East India Company was handed over to the British Crown or Queen Victoria.

ব্রিটিশরা কত বছর শাসন করেছিল.

ব্রিটিশ রাজ্যের ইতিহাস বলতে ভারতীয় উপমহাদেশে ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দ থেকে ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দের মধ্যবর্তী ব্রিটিশ শাসনের সময়কালকে বোঝায়। এই শাসনব্যবস্থা চালু করা হয়েছিল ১৮৫৮ খ্রিষ্টাব্দে যখন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন ব্রিটিশ রাজ বা রাণী ভিক্টোরিয়ার কাছে হস্তান্তর করা হয়।



Two advantages and three disadvantages of British rule.

Pros: * The establishment of new schools, colleges, universities and printing presses improved the education system. * The development of roads, railways and the introduction of the telegraph led to significant improvements in communication. 2 Disadvantages : * As a result of 'divide and rule' policy, the people of this country are divided on the basis of religion, caste, caste and region.

ব্রিটিশ শাসনের দুটি ভালো দিক ও তিনটি খারাপ দিক.

ভালো দিক : * নতুন নতুন স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও ছাপাখানা প্রতিষ্ঠার ফলে শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি হয়। * সড়কপথ, রেলপথ উন্নয়ন এবং টেলিগ্রাফ প্রচলনের ফলে যোগাযোগ ব্যবস্থার বিশেষ উন্নতি হয়। ২টি খারাপ দিক : * 'ভাগ কর শাসন কর' নীতির ফলে এ দেশের মানুষের মধ্যে ধর্ম, বর্ণ, জাতি এবং অঞ্চলভেদে বিভেদ সৃষ্টি হয়।



Who are the British?

British (English: British) is the adjective form of Britain. Etymologically the word British comes from Pretannic, which was used to refer together to the inhabitants of Great Britain and Ireland.

ব্রিটিশ কারা।

ব্রিটিশ (ইংরেজি: British) ব্রিটেনের বিশেষণীয় রূপ। ব্যুৎপত্তি অনুসারে British শব্দটি Pretannic থেকে এসেছে, যা বৃহৎ ব্রিটেন ও আয়ারল্যান্ডের অধিবাসীদের একসাথে নির্দেশ করার জন্য ব্যবহার করা হত।


see more ...

Who is the Queen's 500 million dollar heir.

Succession to the British throne: Who's next.


Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url