নারীসুলভ গুণ বা নারীর বৈশিষ্ট্য অর্থ
নারীসুলভ গুণ বা নারীর বৈশিষ্ট্য অর্থ
নারীসুলভ গুণ বা নারীর বৈশিষ্ট্য অর্থ |
আল্লাহ আমাদের মুসলিম মেয়েদের হাদীসটি আমল করার তৌফিক দান করুন আমিন ।দেড় হাজার বছর আগে রাসূলুল্লাহ (সা.) জানিয়েছেন ৭ টি গুণ বা বৈশিষ্ট্য ইহুদি মেয়েদের মধ্যে আছে আর এই সাতটি গুন যদি কোন মুসলিম মেয়েদের মধ্যে থাকে তবে তাদের হাশর হবে ঐ সকল ইহুদি মেয়েদের সাথে। সেই সাতটি গুণ বা বৈশিষ্ট্য হলো...
১.আন্নানা- এর অর্থ হলো বেশি বেশি চাই জিনিসপত্র অনেক আছে তবুও তবুও অনেক চাই স্বামীকে বলে শুধু আমার জন্য দাও ।নিজের মা-বাবা ভাই-বোন এদের জন্য কোন কিছু দিও না,
২.মান্নানা- এর অর্থ হল স্বামীকে শুধু সব সময় সকল ক্ষেত্রে খোটা দেয় অর্থাৎ খোটা দেওয়া এই স্বভাব ইহুদী মেয়েদের,
৩.হান্নানা- এর অর্থ হচ্ছে স্বামীর খেদমত না করা ,উল্টো আরো স্বামীকে দিয়ে খেদমত করিয়ে নেয়া। হযরত খাদিজাতুল কুবরা আল্লাহর নিকট থেকে সালাম পাওয়ার একমাত্র কারণ ছিল স্বামীর খেদমত করা।
৪.কান্নানা- স্বামীকে মাঝে মাঝে বলে তুমি আমারে চেনো ? আমি অমুকের মেয়ে, তমুকের মেয়ে, চেয়ারম্যানের মেয়ে ইত্যাদি ইত্যাদি ।স্বামীর সামনে নিজেকে বড় করে দেখানো, স্বামীকে ছোট মনে করা এটা ইহুদি মেয়েদের গুণ।
৫.হাত্তকা্হ- হাত্তকাহ শব্দের অর্থ স্বামীর পছন্দের গুরুত্ব না দেওয়া । স্বামী যদি দুই টাকার জিনিস ও আপনাকে দেয় তবে তা আপনাকে আলহামদুলিল্লাহ ভালো গ্রহণ করতে হবে.। পরে মন ভালো হলে আরেকটা জিনিস আবদার করে নিয়ে নিবেন, স্বামীর মনে দুঃখ দেওয়া যাবে না।
৬.শাত্তকা্হ- এর অর্থ হচ্ছে স্বামীকে হারাম ইনকাম করতে বাধ্য করা। স্বামীর হালাল ইনকামে আপনাকে সন্তুষ্ট থাকতে হবে। যদি আপনার কারণে আপনার স্বামী হারাম ইনকাম করে তাহলে স্বামীর সাথে আপনাকেও জাহান্নামে যেতে হবে।
৭.বার্রকা্হ- এ অর্থ স্বামীকে মাঝে মাঝে ধরে মারা। অর্থাৎ স্বামীর গায়ে হাত তোলা এটা ইহুদি মেয়েদের স্বভাব।
আমিন....-ইমাম গাজ্জালী( রহঃ)
Ver ifftive post