রাসুল সাঃ এর বাণী ও রাসুল সাঃ ভবিষ্যৎ বাণী
রাসুল সাঃ এর বাণী ও রাসুল সাঃ ভবিষ্যৎ বাণী
রাসুল সাঃ এর বাণী মানুষের হেদায়েতের জন্য, যুগে যুগে আল্লাহ তাআলা অনেক নবী রাসুলপাঠিয়েছেন। রাসুল সাঃ সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ট।রাসুল সাঃ বিভিন্ন সময়ে কথা,উক্তি, ভবিষ্যৎ বাণী দিয়েছেন তা হাদিস নামে পরিচিত।এমন একটি সময় আসবে যখন মানুষ উপার্জন করতে কোন কথা চিন্তা করবে না যে,আমি হালাল পথে উপার্জন করছি,নাকিহারাম পন্থায়।
ইসলাম ধর্মানুসারে জীবন পরিচালনার অন্যতম পথনিদর্শক পবিত্র কোরআন ও হাদিস মূলত কোরআনি বিধানের ব্যাখ্যাই হলো নবীজি সা. এর অসংখ্য হাদিস।পৃথিবীর সৃষ্ট লগ্ন থেকে মানুষের হেদায়েতের জন্য মানুষ কে ভাল খারাপ সম্পর্কে জানানোর জন্য যুগে যুগে আল্লাহ তাআলা অনেক নবি রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্যে সর্বশেষ ও সর্বশ্রেষ্ট নবি ও রাসুল হযরত মুহাম্মাদ সাঃ।তিনি বিভিন্ন সময়ে যে কথা, উক্তি,বাণি দিয়েছেন তা হাদিস নামে পরিচিত।জীবনের সর্বক্ষেত্রে সব অবস্থার সম্পর্কে তিনি যে সম্মতি পোষন করেন তাও হাদিস।আমাদের উচিৎ নবিজীর এই হাদিস গুলো জানা ও মানা।
রাসুল সাঃ এর বাণী
যে ব্যক্তি পছন্দ করে যে, সে দোযখ থেকে নিস্তার লাভ করে জান্নাত প্রবেশ করবে সে ব্যক্তির জন্য উচিত, যেন তার মৃত্যু তার কাছে সেই সময় আসে, যে সময় সে আল্লাহ ও পরকালে ঈমান রাখে। আর লোকেদের সাথে সেইরূপ ব্যবহার করে যেরূপ ব্যবহার সে নিজের জন্য পছন্দ করে। [মুসলিম ৪৮৮২]
যখন তুমি নামাজ পড়তে দাঁড়াবে, তখন মনে করবে, তোমার সামনে মহান আল্লাহতায়ালা, পেছনে আজরাইল, ডানে জান্নাত, বামে জাহান্নাম, নিচে পুলসিরাত।
সব কাজই নিয়তের উপর নির্ভর করে, আর প্রত্যেক ব্যক্তি যা নিয়ত করে সে তাই পায়। [সহিহ বূখারীঃ০১-মুসলিমঃ১৯০৭]
বান্দা যখন সিজদায় থাকে। তখন সে তার রবের সবচাইতে নিকটবর্তী হয়।
যে ব্যক্তি আমাদের এ দ্বীনে (ইসলামে) নতুন কিছু উদ্ভাবন করবে যা এতে নেই,তা প্রত্যাখ্যাত।[ বুখারী ও মুসলিম]
মীজানের পাল্লায় সচ্চরিত্রের চেয়ে অধিক ভারী আর কিছুই নেই। [সুনানে আবু দাউদ-৪৭৯৯]
যখন গরমের প্রচন্ডতা কঠোর আকৃতি ধারন করে,তখন ঠান্ডা করে যোহরের নামায আদায় কর। কেননা জাহান্নামের অত্যাধিক উত্তাপের কারণেই গরমের প্রচন্ডা কঠোরতর হয়ে থাকে।[ সহিহ বুখারী]
রাসুল সাঃ ভবিষ্যৎ বাণী
রাসুল (সা.) এর ভবিষ্যৎ বাণী, ২৪ ঘণ্টার আগেই শেষ হচ্ছে দিন |
এমন একটি সময় আসবে যখন মানুষ উপার্জন করতে কোন কথা চিন্তা করবে না যে,আমি হালাল পথে উপার্জন করছি,নাকি হারাম পন্থায়![সহিহ বুখারী,হাদিস নং ১৯৪১]
গাজওয়াতুল হিন্দ সম্পর্কে রাসূল সাঃ এর ভবিষ্যৎ বাণী বর্তমান ভারত পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থার সাথে মিলে যাচ্ছে রাসুল সাঃ একদিন পুর্ব দিকে তাকিয়ে বড় বড় নিশ্বাস নিচ্ছিলেন এমন সময় এক সাহাবি রাসুল সাঃ কে জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসুলুল্লাহ আপনি এমন করছেন কেন? রাসুল সাঃ বললেন আমি পুর্ব দিকে বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছি। সাহাবি জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসুলুল্লাহ আপনি কিসের বিজয়ের গন্ধ পাচ্ছেন?
রাসুল সাঃ বললেন পুর্ব দিকে মুসলিম ও মুশরিকদের (যারা মুর্তিপূজা করেন) সাথে যুদ্ধ শুরু হবে। যুদ্ধটা হবে অসম। মুসলিম সেনাবাহিনী থাকবে সংখ্যায় সীমিত কিন্তু মুশরিক সেনাবিহিনী থাকবে সংখ্যায় অধিক। আর ঐ যুদ্ধে মুসলমানরা ৩টি ভাগে বিভক্ত থাকবে......
১ম ভাগ কাফেরদের সাথে কিছু সময় যুদ্ধ করে পালিয়ে যাবে, এরা জাহান্নামী হবে!
২য় ভাগ শাহাদাত বরন করবে এবং
৩য় বিজয় লাভ করবে.. আল্লাহু আকবার।
নাসায়ি শরিফ খন্ড ০১, পৃষ্টা ১৫২ ও তাবরানী, নাসাঈ শরীফ, সুনানে নাসায়ী খন্ড০৬ পৃষ্টা ৪২।
হে আল্লাহ আপনি আমাদেরকেও শহীদী মৃত্যু নসিব করুন। আমিন
very good
https://apkglobalapps.blogspot.com/2022/04/Hacker-Baba-Injector-APK-Download-Free-Latest-Version-v8-for-Android.html